সূদ কবীরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত। তাই এ থেকে যেকোন মূল্যে বেঁচে থাকতে হবে। আপনার জমাকৃত অর্থ দিয়ে শরী‘আত অনুমোদিত মুযারাবা ও মুশারাকা সিস্টেমে (মুযারাবা-একজনের অর্থে অপর জন ব্যবসা করবে। লভ্যাংশ চুক্তি অনুপাতে উভয়ের মধ্যে বণ্টিত হবে (আবুদাঊদ হা/৪৮৩৬; সনদ ছহীহ ) মুশারাকা (কয়েকজনের টাকা জমা করে ব্যবসা করা হবে। লভ্যাংশ জমাকৃত অর্থ অনুপাতে বণ্টিত হবে (দারাকুৎনী হা/৩০৭৭) ব্যবসা করতে পারেন। আর নিরুপায় অবস্থায় ব্যাংকে অর্থ রেখে লভ্যাংশ ভোগ না করে ছওয়াবের আশা ব্যতীত কোন বৈধ খাতে দান করে দেওয়া যেতে পারে। সর্বোপরি অধিক সম্পদ জমা না করে বেশী বেশী দান-ছাদাক্বা করুন। পরকালীন মুক্তির লক্ষ্যে সৎ আমলে অধিক সময় ও সম্পদ ব্যয় করুন।
সূদী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, সকল ব্যাংকই যদি সূদযুক্ত হয়, তাহলে টাকা রাখার ব্যাপারে আমাদের জন্য করণীয় কি?
This entry was posted in ব্যাংকে টাকা রাখা যাবে কি? না রাখা গেলে আমরা কোথায় রাখবো? and tagged ব্যাংক. Bookmark the permalink.