সূরা জিনের ১৪নং আয়াতের মাধ্যমে জানা যায় জিনদের মধ্যে মুমিন জিনও আছে। তাদের মাধ্যমে কবিরাজগণ কুরআন ও ছহীহ হাদীছ সম্মত যেসব কথা বলে থাকেন তা বিশ্বাস করা যায়। কারণ এটা গণকের কাল্পনিক ভাগ্য নির্ণয়ের অন্তর্ভুক্ত নয়। গণক তারাই যারা মানুষের ভাগ্য নির্ণয় করে থাকে এবং বিভিন্ন প্রকার গায়েবী কথা-বার্তা বলে থাকে, যা শিরকের অন্তর্ভুক্ত (মুসলিম হা/৫৮৬২)।
জৈনক ব্যাক্তি বলেন ‘কবিরাজগণ জিনদের মাধ্যমে যেসব কথাবার্তা বলে থাকেন তা বিশ্বাস করা যাবে’। কিন্তু হাদীছে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি কোন গণকের নিকট আসল এবং তার কথার প্রতি বিশ্বাস করল সে মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর উপর যা অবতীর্ণ হয়েছে তাকে অস্বীকার করল (আহমাদ ২/৪২৯ পৃঃ)। অন্য হাদীছে রয়েছে, ৪০ দিন তার ছালাত কবুল হবে না (মুসলিম, মিশকাত হা/৪৫৯৫)। উক্ত বিষয়ে সমাধান:
This entry was posted in কবিরাজগণ জিনদের মাধ্যমে যেসব কথাবার্তা বলে থাকেন তা বিশ্বাস করা যাবে কি?, গণকের কথা বিশ্বাস করা যাবে কি? and tagged জিন/শয়তান, ঝাড়-ফুঁক তাবিজ, ভাগ্য/রাশিফল/গণক. Bookmark the permalink.