তাবীয কোন ঔষুধ নয়, বরং আক্বীদাগত কারণে তাবীয ব্যবহার করা শিরক। কখনও কখনও শিরকী কর্ম করার দ্বারা মানুষের ধারণা মতে সাময়িক উপকার হতে পারে। কিন্তু তা স্থায়ীভাবে ক্ষতি করে। তাবীয থাকার কারণে রাসূল (ছাঃ) এক ছাহাবীর বায়‘আত নেননি। সে তা কেটে ফেলে দিলে তিনি তার বায়‘আত গ্রহণ করেন এবং বলেন : ‘যে ব্যক্তি তাবীয লটকালো সে শিরক করল’ (আহমাদ হা/১৬৯৬৯; ছহীহুল জামে‘ হা/৬৩৯৪; ছহীহাহ হা/৪৯২)। আপনি সকাল সন্ধ্যার দো‘আ বা যিকরগুলো নিয়মিত পাঠ করুন। শয়তান হতে স্থায়ীভাবে নিরাপদে থাকবেন ইনশাআল্লাহ (ইবনু মাজাহ হা/৩৭৯৮, ৩৮৬৭, ৩৮৬৯, তিরমিযী হা/৩৪৬৮)। এছাড়া শয়তান থেকে নিরাপদে থাকার জন্য হাদীছে বিভিন্ন দো‘আ রয়েছে, সেগুলোও পড়ুন।
কোন ব্যক্তিকে জিনে ধরলে তাকে কবিরাজের মাধ্যমে গলায় তাবীয দিয়ে জিন ছাড়ানো হয়। তাবীযটি সর্বদা না বাঁধা থাকলে পুনরায় জিন আছর করে। এরূপ তাবীয ব্যবহার কি শরী‘আত সম্মত? যদি না হয়, তবে করণীয় কি?
This entry was posted in তাবীয থাকায় রাসূল (ছাঃ) একজনের বায়‘আত গ্রহণ করেননি কি?, তাবীয ব্যবহার করা যাবে কি? and tagged জিন/শয়তান, ঝাড়-ফুঁক তাবিজ. Bookmark the permalink.