রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরাম জিনদের সহায়তায় নিজেদের বা অন্যের চিকিৎসা করেছেন মর্মে কোন দলীল পাওয়া যায় না। তাছাড়া দুষ্ট জিনেরা সর্বদা মানুষকে বিপথে প্ররোচিত করে থাকে (আন‘আম ১২৮; জিন ৬)। একদা কিছু লোক রাসূলের কাছে এসে বলে, হে রাসূল (ছাঃ)! গণৎকাররা কেমন? এদের কথা অনেক সময় সত্য হয়’। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, ওরা কিছুই নয়। ওরা আকাশে ফেরেশতাদের আলোচনা থেকে কিছু কথা চুরি করে এনে দুনিয়ায় তার বন্ধুর কানে ভরে দেয়। তারপর ঐ জ্যোতিষী বন্ধু তাতে শত মিথ্যা যোগ করে মানুষকে বলে (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৪৫৯২-৯৩, ‘জ্যোতিষীর গণনা’ অনুচ্ছেদ)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি গণৎকারের কাছে যায় এবং (তার কথা সত্য ভেবে) তার কাছে কোন কথা জিজ্ঞেস করে, তার চল্লিশ দিনের ছালাত কবুল করা হয় না’ (মুসলিম, মিশকাত হা/৪৫৯৫)।
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরামের কেউ কি কখনো জিনদের সাহায্য গ্রহণ করেছেন এবং জিনদের সহায়তায় কারো চিকিৎসা করেছেন?
This entry was posted in গনকের নিকটে গেলে ৪০দিনের ইবাদাত কবুল হয়না, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও ছাহাবা জিনদের সহায়তায় চিকিৎসা করেছেন? and tagged জিন/শয়তান. Bookmark the permalink.