পীরের মাযারে গিয়ে মানুষ যে উপকার লাভের ধারণা করে, তা মূলতঃ শয়তানী ওয়াসওয়াসায় হয়ে থাকে। যেমনভাবে জাহেলী যুগে মানুষ যেসব প্রতিমার উপাসনা করত সেগুলির মধ্যে নারী জিন শয়তান থাকত (আহমাদ হা/২১২৬৯, সনদ হাসান)। যারা মানুষকে এরূপ শিরকের ওয়াসওয়াসা দিয়ে মূর্তিপূজায় প্ররোচনা দিত। প্রকৃতপক্ষে রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্তি এবং রিযিক দানের মালিক একমাত্র আল্লাহ। তিনি বলেন, ‘যদি আল্লাহ তোমাকে কষ্টে নিপতিত করেন, তাহলে তিনি ব্যতীত তা দূর করার কেউ নেই। আর যদি তিনি তোমার কোন কল্যাণ করতে চান, তবে তাতে বাধা দানের কেউ নেই’ (ইউনুস ১০/১০৭)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, আল্লাহর আরোগ্য ব্যতীত কোন আরোগ্য নেই’ (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/১৫৩০)। অতএব পীরের মাযারে গেলে উপকার হয়, রোগ-ব্যাধি থেকে আরোগ্যলাভ করা যায়, এরূপ বিশ্বাস শিরকের অন্তর্ভুক্ত। যার পরিণাম জাহান্নাম।
পীরের মাযারে গিয়ে মানুষ বিভিন্নভাবে উপকৃত হয়। যেমন রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্তি লাভ, সম্পদ অর্জন ইত্যাদি। এগুলি কিভাবে কার পক্ষ থেকে হয়?
This entry was posted in পীরের মাযারে গিয়ে মানুষ বিভিন্নভাবে উপকৃত হয়... and tagged জিন/শয়তান, ঝাড়-ফুঁক তাবিজ, পীর, মাযার. Bookmark the permalink.