বান্দাকে পুরস্কার বা শাস্তি দেওয়ার জন্য প্রমাণ উপস্থাপনের উদ্দেশ্যে এটা করা হয়। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা কি ভেবেছ জান্নাতে প্রবেশ করবে, অথচ আল্লাহ এখনো জেনে নেননি কারা তোমাদের মধ্যে জিহাদ করেছে এবং কারা তোমাদের মধ্যে ধৈর্যশীল’? (আলে ইমরান ৩/১৪২)। যাতে বান্দা নিজেই নিজের আমলনামা দেখে নিশ্চিত হয়। যেমন কিয়ামতের দিন আমলনামা হাতে দিয়ে তিনি বলবেন, ‘তুমি তোমার আমলনামা পাঠ কর। আজ তুমি নিজেই নিজের হিসাবের জন্য যথেষ্ট’ (ইসরা ১৭/১৪)।
আল্লাহ সবকিছু জানেন ও দেখেন। এছাড়া পৃথিবী সৃষ্টির পঞ্চাশ হাযার বছর পূর্বেই তিনি ভাগ্য এমনকি জান্নাতী না জাহান্নামী তা নির্ধারণ করে রেখেছেন। এক্ষণে বান্দার কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণের জন্য কিরামান কাতেবীন নিয়োগ করার পিছনে কি তাৎপর্য আছে?
This entry was posted in আল্লাহ কিরামান কাতেবীন নিয়োগ করার পিছনে কি তাৎপর্য? and tagged ইবাদত, কিয়ামত. Bookmark the permalink.