এক্ষেত্রে করণীয় হ’ল, তাদের নিকটে ক্ষমা চাওয়া এবং সম্ভবপর চুরিকৃত জিনিস ফেরত দেওয়া। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, কোন ব্যক্তি যদি তার কোন ভাইয়ের সম্মান বা অন্য কোন বিষয়ে যুলুম করে থাকে, তাহ’লে সে যেন আজই তার সমাধা করে নেয়। সেদিন আসার আগে যেদিন তার কাছে কোন দীনার ও দিরহাম থাকবে না। সেদিন তার কোন সৎকর্ম থাকলে তা থেকে যুলুম পরিমাণ নিয়ে নেয়া হবে। আর সৎকর্ম না থাকলে মযলূমের পাপসমূহ থেকে নিয়ে উক্ত যালেমের উপর চাপিয়ে দেয়া হবে’(বুখারী হা/২৪৪৯, মিশকাত হা/৫১২৬)। এর সাথে সাথে ফেৎনায় না পড়ার জন্য আল্লাহর নিকটে প্রার্থনা করবে। আল্লাহ তার মর্যাদা রক্ষা করবেন ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ বলেন, ‘যারা আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তাদেরকে একটি পথ বের করে দেন এবং যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট হন’ (তালাক ২-৩)।
জনৈক ব্যক্তি জীবনে অনেক মানুষের টাকা বা অন্য কিছু চুরি করেছে। এখন সে অনুতপ্ত। কিন্তু এখন যদি সে যাদের জিনিস চুরি করেছে তাদের কাছে ক্ষমা চায়, তবে সমাজে বড় ফেৎনা দেখা দিবে। করা না করা অনেক চুরির অপবাদ তার উপর এসে পড়বে। এক্ষণে তার করণীয় কি?
This entry was posted in চুরি করার পর অনুতপ্ত হলে করণীয় কি? and tagged ইবাদত. Bookmark the permalink.