প্রচলিত এসব অনুষ্ঠান রাসূল (ছাঃ)-এর যুগে ছিল না। অতএব এগুলি বিদ‘আতের অন্তর্ভুক্ত এবং অবশ্য বর্জনীয়। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমাদের শরী‘আতে এমন কিছুর উদ্ভব ঘটালো, যা তার মধ্যে নেই, তা প্রত্যাখ্যাত’ (মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/১৪০)। জারীর বিন আব্দুল্লাহ আল-বাজালী (রাঃ) বলেন, দাফনের পরে মৃতের বাড়িতে সমবেত হওয়া এবং খানাপিনার আয়োজন করাকে আমরা বিলাপ হিসাবে গণ্য করতাম (যা নিষিদ্ধ)’ (আহমাদ হা/৬৯০৫; ইবনু মাজাহ হা/১৬১২, সনদ ছহীহ)। অতএব হিন্দুদের ‘শ্রাদ্ধ’ অনুষ্ঠানের অনুকরণে এই সব ‘খানা’র অনুষ্ঠান না করে বরং মৃতের নামে ছাদাক্বা করা কর্তব্য (মুসলিম, মিশকাত হা/২০৩, ‘ইলম’ অধ্যায়; বিস্তারিত দ্রঃ ‘কোরআন ও কলেমাখানী’ বই)।
মৃত ব্যক্তির জন্য ৩, ৫, ৯, ৪০ দিন পালন করার ব্যাপারে শরী‘আতের বিধান কি?
This entry was posted in ৪০ দিন পালন করা যাবে কি? and tagged অনুষ্ঠান, মৃত্যু. Bookmark the permalink.