উক্ত টাকা কর্য হিসাবে প্রদান করলে তার লভ্যাংশ নেওয়া যাবে না। কারণ তা সূদ হিসাবে গণ্য হবে। আর যেকোন পরিমাণ লভ্যাংশের চুক্তি করলে তা গ্রহণ করা জায়েয। এরূপ চুক্তি বায়‘এ মুযারাবাহ-এর অন্তর্ভুক্ত হবে। এটা হ’ল একজনের পুঁজি অপরজনের শ্রম। এক্ষেত্রে উভয়ের সম্মতিক্রমে লাভ-ক্ষতি বণ্টনের যেকোন হার নির্ধারণ করা যায়। ওছমান (রাঃ)-এর মাল নিয়ে আব্দুর রহমানের দাদা ব্যবসা করতেন। লাভ তাদের মধ্যে চুক্তি মতে ভাগ হ’ত। ওমর (রাঃ) থেকেও একই মর্মে বর্ণিত হয়েছে (মুওয়াত্ত্বা মালেক হা/২৫৩৪-৩৫; ইরওয়া ৫/২৯২, হা/১৪৬৯-এর আলোচনা; বুলূগুল মারাম হা/৯০৫)।
আমি আমার ব্যবসার টাকা অন্য কারো ব্যবসার প্রয়োজনে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। অতঃপর সে নেওয়ার সময় উক্ত টাকা দিয়ে ব্যবসায় যে লাভ হবে তার অনির্ধারিত কিছু লভ্যাংশ দিতে চায়। উক্ত লাভ গ্রহণ করা জায়েয হবে কি?
This entry was posted in ব্যবসায় যে লাভ হবে তার অনির্ধারিত কিছু লভ্যাংশ নেওয়া যাবে কি? and tagged ব্যবসা, সুদ. Bookmark the permalink.