যদি কেউ সাক্ষী ও ওলী ব্যতীত গোপনে কাউকে বিবাহ করে, উক্ত বিবাহ বাতিল হওয়ার ব্যাপারে ওলামায়ে কেরাম একমত। তবে যদি তারা একান্তই বিবাহ জায়েয হয়েছে মনে করে সহবাস করে, সেক্ষেত্রে তাদের একত্রবাস ‘সন্দেহপূর্ণ’ বিবেচিত হবে। এমতাবস্থায় সন্তান পিতার সাথে সম্পৃক্ত হবে এবং পিতার সম্পদে ওয়ারিছ হবে। তবে এরূপ সম্পর্কের জন্য পিতা-মাতা উভয়ে ইসলামী আদালত কর্তৃক শাস্তিযোগ্য অপরাধী হিসাবে গণ্য হবে (ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ৩২/১০৩)। এক্ষণে উভয়কে কৃত অপরাধের জন্য একনিষ্ঠ চিত্তে তওবা করতে হবে এবং নতুনভাবে নিয়মমাফিক তাদের বিবাহ পড়াতে হবে।
ওলী ছাড়া বিবাহের পর ১টি সন্তান হয়েছে। সন্তান জন্মের পর মেয়ের পিতা-মাতা উক্ত বিবাহ মেনে নিয়েছেন। এক্ষণে ঐ সন্তানটি কি জারজ হিসাবে গণ্য হবে? সে কি পিতা-মাতার সম্পদের অংশীদার হবে?
This entry was posted in অভিভাবক বা ওলী না থাকলে করণীয়!, বিবাহ উকীল বাবা’র মাধ্যমে পড়ানো যায় কি?, বিবাহ ওলী ছাড়া করলে তাদের সন্তান কি জারজ হিসেবে গন্য হবে?, বিবাহ শুদ্ধ হওয়ার জন্য কি কি শর্ত প্রযোজ্য?, বিবাহ শুদ্ধ হয়নি জানতে পারলাম. এখন বৃদ্ধ বয়সে করণীয় কি?, বিবাহে সম্মতি না থাকলে বিবাহ বলে গন্য হবে কি? and tagged বিবাহ, সম্পদ. Bookmark the permalink.