এভাবে হক কথা বলায় শ্বশুর অসন্তুষ্ট হ’লে তাতে দোষ নেই। তবে বাড়াবাড়ি করে থাকলে সেটা ঠিক হয়নি। কন্যা সন্তানদের বঞ্চিত করায় পিতা অবশ্যই গুনাহগার হবেন। আল্লাহ বলেন, আল্লাহ তোমাদের সন্তানদের (মধ্যে মীরাছ বণ্টনের) ব্যাপারে তোমাদেরকে নির্দেশ দিচ্ছেন যে, এক পুত্রের অংশ দুই কন্যার অংশের সমান। …এটা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত অংশ’ (নিসা ৪/১১)। রাসূল (ছাঃ) বিদায় হজ্জের ভাষণে বলেন, ‘আল্লাহ পাক প্রত্যেক হকদারকে তার হক পুরোপুরি প্রদান করতে নির্দেশ দিয়েছেন’ (আবুদাঊদ হা/২৮৭০; মিশকাত হা/৩০৭৩; ছহীহুল জামে‘ হা/১৭৮৯)। এমতাবস্থায় ভাইদের কর্তব্য হ’ল বোনদের সহ সকল হকদারকে তাদের প্রাপ্য অংশ বুঝিয়ে দেওয়া।
জনৈক ব্যক্তি তার ৪ মেয়েকে বঞ্চিত করে সমস্ত সম্পদ ছেলের নামে লিখে দিয়েছেন। মৃত্যুকালে একজন মেয়ে জামাই এ ব্যাপারে তাকে ভীতি প্রদর্শন করলে তিনি ক্রুদ্ধ হন। এক্ষণে এরূপ ভীতি প্রদর্শন জায়েয হয়েছে কি?
This entry was posted in জমি সঠিক ভাবে বন্ঠন না করাই মৃত্যুকালে ভয় দেখানো ঠিক হয়েছে কি ? and tagged মৃত্যু, সম্পদ. Bookmark the permalink.