হাউয সকল নবী ও রাসূলকে প্রদান করা হবে। যাতে তারা হাশরের ময়দানে নিজ নিজ উম্মতকে পানি পান করাতে পারেন। তবে রাসূল (ছাঃ)-এর হাউয সবচেয়ে বড় হবে এবং তার নাম হবে হাউযে কাওছার। আল্লাহ বলেন, আমরা তোমাকে হাউযে কাওছার দান করেছি (কাওছার ১)। সামুরা বিন জুনদুব (রাঃ) হ’তে বর্ণিত রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘প্রত্যেক নবীর জন্য একটি করে হাউয হবে। আর এ নিয়ে তারা পরস্পরে গর্ববোধ করবেন যে, কার হাউযে কত বেশি লোক অবতরণ করবে। আমি দৃঢ়ভাবে আশা করি যে, আমার হাউযেই সবচেয়ে বেশী সংখ্যক লোক আসবে’ (তিরমিযী হা/২৪৪৩; মিশকাত হা/৫৫৯৪; ছহীহাহ হা/১৫৮৯; উছায়মীন, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ৫/৬৮)।
হাউযে কাওছার কেবল কি আমাদের নবী (ছাঃ) প্রাপ্ত হবেন। না প্রত্যেক নবী-রাসূলই প্রাপ্ত হবেন এবং তা থেকে নিজ উম্মতদের পানি পান করাবেন?
This entry was posted in হাউযে কাওছার কেবল কি আমাদের নবী (ছাঃ) প্রাপ্ত হবেন? and tagged নবুঅত, পরিচয়. Bookmark the permalink.