ই‘তিকাফের মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে দুনিয়াবী কাজকর্ম থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নিবিষ্ট মনে পরকালীন পাথেয় সঞ্চয়ে ব্যস্ত থাকা। তাই এসময় সাধারণ গল্প-গুজব জায়েয নয়। তবে দ্বীনী বিষয়ে বা প্রয়োজনীয় কথা বলায় বাধা নেই। নবী-সহধর্মিনী ছাফিয়া (রাঃ) বর্ণনা করেন যে, একবার তিনি রামাযানের শেষ দশকে মসজিদে রাসূল (ছাঃ)-এর খিদমতে হাযির হন। তখন রাসূল (ছাঃ) ই‘তিকাফরত ছিলেন। এমতাবস্থায় তিনি তাঁর সঙ্গে কিছুক্ষণ কথাবার্তা বলে ফিরে যান (বুখারী হা/২০৩৫; মুসলিম হা/২১৭৫)।
প্রশ্ন নির্বাচন করুন:
আপনার Facebook পেজে প্রতিনিয়ত আপডেট পেতে নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।