কোন মুসলিম ব্যক্তি শিরক থেকে তওবা করার পর নতুনভাবে কালিমা পাঠ করতে হবে না কিংবা বিবাহ নবায়নেরও কোন প্রয়োজন নেই। কেননা শিরকের মত মহাপাপে জড়িত থাকলেও সে ব্যক্তি ইসলাম অস্বীকারকারী নয়। অতএব তার জন্য তওবাই যথেষ্ট। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘বল, হে আমার বান্দারা! যারা নিজেদের উপর যুলুম করেছ, তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সমস্ত গোনাহ মাফ করে দিবেন। তিনি তো ক্ষমাশীল ও দয়াবান’ (যুমার ৩৯/৫৩)। ইবনু কাছীর বলেন, এটি সকল গুনাহের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। যে কেউ কুফরী কর্ম করল বা শিরক করল, সন্দেহ পোষণ করল, মুনাফিক্বী করল, মানবহত্যা করল, কোন ফাসিকী কর্ম করল কিংবা অনুরূপ কোন পাপ করল, অতঃপর এগুলো থেকে তওবা করল, আল্লাহ তার তওবা কবুল করবেন (তাফসীর ইবনু কাছীর, অত্র আয়াতের তাফসীর দ্রষ্টব্য)।
শিরকের গুনাহ থেকে ফিরে আসার জন্য তওবা করার পর নতুনভাবে কালেমা পাঠ এবং নতুনভাবে বিবাহ নবায়ন করতে হবে কি?
This entry was posted in শিরকের গুনাহ থেকে ফিরে এসে নতুনভাবে কালেমা পাঠ করতে হবে কি? and tagged তওবা, শিরক. Bookmark the permalink.