এদের মধ্যে বিবাহ জায়েয। কুরআনে যে ১৪ জন মাহরাম নারীর কথা বলা হয়েছে এরা তাদের অর্ন্তভুক্ত নয় (নিসা ৪/২৩)। ইবনু কুদামা বলেন, পিতার স্ত্রীর অন্য স্বামীর কন্যারা হারাম নয়। পিতার কন্যারা এজন্য হারাম যে তারা পিতার ঔরসজাত। কিন্তু তাদের মেয়েদের হারাম হওয়ার কোন কারণ নেই। এর মধ্যে এমন কোন কারণও নেই যা তাদের কন্যাদের হারাম করে। ফলে এরা নিম্নের আয়াতের আওতাভুক্ত হবে, যেখানে আল্লাহ বলেন, ‘এদের ব্যতীত তোমাদের জন্য সকল নারী হালাল করা হয়েছে এই শর্তে যে, তোমরা তাদেরকে মালের বিনিময়ে কামনা করবে বিবাহের উদ্দেশ্যে, ব্যভিচারের উদ্দেশ্যে নয়’ (নিসা ৪/২৪; মুগনী ৭/১১৭)।
জনৈক মহিলার প্রথম স্বামী একটি পুত্র সন্তান রেখে মারা যান। তার দ্বিতীয় স্বামীর পূর্বের স্ত্রীর গর্ভজাত একটি মেয়ে আছে। এক্ষণে এই দুই ছেলে মেয়ের বিবাহ জায়েয হবে কি?
This entry was posted in বিবাহ প্রথম স্বামীর পুত্রের সাথে দ্বিতীয় স্বামীর মেয়ের দেওয়া যাবে কি? and tagged বিবাহ. Bookmark the permalink.