এমতাবস্থায় দেখতে হবে যে, বর্গা কি শর্তে দেয়া হয়েছে। যদি মুযারাবা (একজনের অর্থ, অপরজনের শ্রম) পদ্ধতিতে হয়, তবে কেবল বিনিয়োগকারী বা জমির মালিক ক্ষতির অংশীদার হবে। আর মুশারাকা (উভয়ের অর্থ ও পরিশ্রম) পদ্ধতিতে হ’লে বিনিয়োগকারী ও চাষী উভয়ই লোকসান বহন করবে (আল-মাওসূ‘আতুল ফিক্বহিইয়াহ ৩৮/৬৪)।
জমির বর্গাচাষীর ফসল নষ্ট হ’লে কি উভয়ে ক্ষতির অংশীদার হবে?
This entry was posted in জমির বর্গাচাষীর ফসল নষ্ট হ’লে কি উভয়ে ক্ষতির অংশীদার হবে? and tagged কঠ / বন্ধক / লীজ / বর্গা, জমি. Bookmark the permalink.