এধরনের উৎসাহ মূলক কাজ করা যায়। হয়তবা এতে এক পর্যায়ে মুছল্লীরা জামা‘আতে ছালাত আদায়ে অভ্যস্ত হয়ে পড়বে ইনশাআল্লাহ। সাহল ইবনু সা‘দ (রাঃ) বলেন, আমরা জুম‘আর দিনে আনন্দিত হ’তাম। তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হ’ল, কেন? তিনি বললেন, আমাদের একজন বৃদ্ধা মহিলা ছিল। সে কোন একজনকে ‘বুযাআ’ নামক খেজুর বাগানে পাঠাত। সে বীট চিনির শিকড় আনত এবং তা একটি ডেগচিতে ফেলে তাতে কিছুটা যবের দানা ছড়িয়ে দিয়ে ঘুটত। ফলে তাতে এক প্রকার খাবার তৈরী হ’ত। এরপর আমরা যখন জুম‘আর ছালাত আদায় করে ফিরতাম, তখন আমরা ঐ মহিলাকে সালাম দিতাম। তখন সে আমাদের ঐ খাবার পরিবেশন করত। আমরা এজন্য খুশী হ’তাম। আমাদের অভ্যাস ছিল যে, আমরা জুম‘আর পরেই মধ্যাহ্ন ভোজন ও মধ্যাহ্ন বিশ্রাম করতাম’ (বুখারী হা/৬২৪৮)। তবে খাওয়ার উদ্দেশ্যে মসজিদে আসলে ছওয়াব পাবে না। বরং ছালাতের বিশুদ্ধ নিয়তেই কেবল মসজিদে আসতে হবে।
এশার ছালাতে মুছল্লী কম হওয়ায় মুছাল্লী বৃদ্ধির জন্য নাশতার ব্যবস্থা করা যাবে কি?
This entry was posted in মুছাল্লী বৃদ্ধির জন্য নাশতার ব্যবস্থা করা যাবে কি? and tagged ছালাত, হাদিয়া. Bookmark the permalink.