উক্ত মর্মে বর্ণিত হাদীছটি যঈফ এবং মুনকার (আবু ইয়া‘লা হা/৪৯১১; যঈফাহ হা/৫০৮৬; যঈফুত তারগীব হা/৬১৯)। বরং শা‘বান মাসে অধিকহারে ছিয়াম পালনের ব্যাপারে উসামা ইবনু যায়েদ (রাঃ) রাসূল (ছাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘শা‘বান মাস রজব এবং রামাযানের মধ্যবর্তী এমন একটি মাস যে মাসের (গুরুত্ব সম্পর্কে) মানুষ খবর রাখে না। অথচ এ মাসে আমলনামাসমূহ আল্লাহ রাববুল আলামীনের নিকটে পেশ করা হয়। তাই আমি পসন্দ করি যে, আমার আমলনামা আল্লাহ তা‘আলার নিকটে পেশ করা হবে আমার ছিয়াম পালনরত অবস্থায়’ (নাসাঈ হা/২৩৫৭; ছহীহুত তারগীব হা/১০২২)।
একটি দৈনিক পত্রিকায় দেখলাম হাদীছের বরাতে বলা হয়েছে. শা‘বান মাসে বেশী বেশী ছিয়াম রাখার কারণ জিজ্ঞেস করা হ’লে রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘এ বছর যারা মারা যাবে, তাদের নাম এই মাসেই লিখে নেয়া হয়। এজন্য আমি পসন্দ করি যে, আমার নামটা যখন তালিকাভুক্ত করা হবে, তখন যেন আমি ছিয়ামরত থাকি’। হাদীছটি কি ছহীহ?
This entry was posted in শা‘বান মাসে মারা গেলে তাদের নাম এই মাসেই লিখে নেয়া হয় কি? and tagged মৃত্যু, শা‘বান. Bookmark the permalink.