জমি ভাড়া নিয়ে যেকোন ফল বা ফসল আবাদ করা যায়। কারণ জমি ভাড়া নেওয়া হয় চাষ করার জন্য। সুতরাং লীজগ্রহীতা যেকোন ফসল বা ফলদ বৃক্ষ রোপন করে উপকৃত হ’তে পারে। ইবনু তায়মিয়াহ, ইবনুল ক্বাইয়িম, ইবনু আক্বীল, উছায়মীনসহ একদল বিদ্বান কয়েক বছরের জন্য ফলের বাগান ক্রয়-বিক্রয়কে শরী‘আত সম্মত বলেছেন (মাজমূ‘ঊল ফাতাওয়া ৩০/১৫১-৫২; ই‘লামুল মুওয়াক্কি‘ঈন ৫/১৯৯-২০১, ৩/২১১-২১৫; যাদুল মা‘আদ ৬/২০৩-২০৮; উছায়মীন, আশ-শারহুল মুমতে‘ ৬/৮৪-৮৫ পৃ.)।
কয়েক বছরের জন্য জমি লীজ নিয়ে ফলদ বৃক্ষ রোপন করে লাভবান হওয়া যাবে কি?
This entry was posted in জমি লীজ নিয়ে ফলদ বৃক্ষ রোপন করে লাভবান হওয়া যাবে কি? and tagged কঠ / বন্ধক / লীজ / বর্গা, জমি. Bookmark the permalink.