সম্পদের ন্যায়সঙ্গত অধিকার ফিরিয়ে নিতে হবে। আবার আত্মীয়তার বন্ধনও রক্ষা করতে হবে। আর এ বিষয়ে উভয় পক্ষকে সহনশীল হতে হবে। নইলে হঠকারী পক্ষ দায়ী হবে। রাসূল (ছাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি কারু এক বিঘত জমি অন্যায়ভাবে দখল করবে, ক্বিয়ামতের দিন তার গলায় সাত তবক যমীনের বেড়ী পরানো হবে (বুঃ মুঃ মিশকাত হা/২৯৩৮)। অন্য বর্ণনায় এসেছে, অন্যায়ভাবে ভোগ করা সমস্ত মাটি তার মাথায় চাপিয়ে দেওয়া হবে এবং তাকে তা বহন করতে বাধ্য করা হবে (আহমাদ, মিশকাত হা/২৯৫৯)।
আমার পৈত্রিক সম্পদের বেশ কিছু অংশ আমার কতিপয় আত্মীয়-স্বজন অবৈধভাবে ভোগ করছে। এখন তা ফিরিয়ে নিতে গেলে সম্পর্ক নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যা শরী‘আতে নিষিদ্ধ। এক্ষণে সম্পদ না আত্মীয়তা কোনটিকে অগ্রাধিকার দিব?
This entry was posted in সম্পদের অধিকার নেওয়ার কারনে সম্পর্ক নষ্ট করা যাবে কি? and tagged অধিকার, সম্পদ, সম্পর্ক. Bookmark the permalink.