হালকা প্রহার করা যাবে। তবে তার পূর্বে উপদেশ দেওয়া, বিছানা পৃথক করা ইত্যাদি পদক্ষেপ নিতে হবে। আল্লাহ বলেন, সতী-সাধ্বী স্ত্রীরা হয় অনুগত এবং আল্লাহ যা হেফাযত করেছেন, আড়ালেও (সেই গুপ্তাঙ্গের) হেফাযত করে। আর যদি তোমরা তাদের অবাধ্যতার আশংকা কর, তাহ’লে তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের বিছানা পৃথক করে দাও এবং (প্রয়োজনে) প্রহার কর (নিসা ৪/৩৪)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘মহিলাদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় কর। কারণ তাদেরকে তোমরা আল্লাহর আমানত হিসাবে গ্রহণ করেছ। আল্লাহর কালেমার সাহায্যে তাদের লজ্জাস্থানকে বৈধ করেছ। তাদের উপর তোমাদের অধিকার হ’ল, তারা এমন কাউকে তোমাদের বিছানা মাড়াতে দেবে না, যাকে তোমরা অপসন্দ কর। এমন করলে তাদেরকে হালকাভাবে প্রহার কর। আর প্রচলিত নিয়মে তাদের খাওয়া-পরার দায়িত্ব তোমাদের উপর (মুসলিম হা/১২১৮; মিশকাত হা/২৫৫৫)।
অবাধ্যতা ও মন্দ আচরণের কারণে স্ত্রীকে প্রহার করা যাবে কি?
This entry was posted in অবাধ্যতা ও মন্দ আচরণের কারণে স্ত্রীকে প্রহার করা যাবে কি? and tagged আচরণ / চরিত্র, স্বামী-স্ত্রী. Bookmark the permalink.