Category Archives: তাবীয ও ঝাড়-ফুঁকের বিনিময় গ্রহণ করা যাবে কি?
আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রেখে কোন কঠিন পরিস্থিতিতে তাবীয বা এ জাতীয় কিছু ব্যবহার করা যাবে কি?
আল্লাহর উপর ভরসা রেখে ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন, তাবীয নয়। ঔষধের ক্রিয়া আছে, কিন্তু তাবীযের নিজস্ব কোন ক্রিয়া নেই। এটি মানুষকে আল্লাহর উপর ভরসা বিনষ্ট করে মাত্র। সেকারণ রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি তাবীয লটকালো সে শিরক করল’ (আহমাদ, ছহীহাহ হা/৪৯২)। … Continue reading
পরপর দু’বার গর্ভে সন্তান নষ্ট হয়ে গেছে। তৃতীয়বার যেন এরূপ না হয় সেজন্য শ্বাশুড়ী তাবীয দিয়েছেন। এক্ষণে আমার করণীয় কি? আর সন্তান হারানোর কারণে কি আমার পরকালীন কোন পুরস্কার আছে?
তাবীয ব্যবহার করা সর্বাবস্থায় শিরক (আহমাদ হা/১৬৯৬৯; সিলসিলা ছহীহাহ হা/৪৯২; মিশকাত হা/৪৫৫৬)। আর আল্লাহ তা‘আলা শিরকের গুনাহ মাফ করেন না (নিসা ৪/৪৮)। অতএব তাবীয ফেলে দিয়ে আল্লাহর প্রতি ভরসা করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। সাথে সাথে সন্তান লাভের জন্য … Continue reading
চিকিৎসা হিসাবে তাবীয ব্যবহার করা যাবে কি? যদি এটা শিরক হয়, তবে অন্যান্য চিকিৎসা গ্রহণ করাও কি শিরক হবে?
তাবীয কোন ঔষধ নয়। বরং তা রোগমুক্তির জন্য গৃহীত অসীলা মাত্র। মানুষ যখন তাবীয নেয়, তখন সে তার উপরেই ভরসা করে। ফলে এই বিশ্বাসটি শিরকে পরিণত হয়। অতএব আক্বীদাগত কারণে তাবীয ব্যবহার করা শিরক। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি তাবীয … Continue reading
ছারছীনা প্রকাশনী কর্তৃক প্রকাশিত বুখারীর ৯৯৯ নং হাদীছে উল্লে¬খ করা হয়েছে যে, তাবীয ও ঝাড়-ফুঁকের বিনিময় গ্রহণ করা যাবে। বুখারীতে তাবীয ব্যবহার করা যাবে মর্মে কোন হাদীছ আছে কি?
ছহীহ বুখারীতে আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) কর্তৃক জনৈক গোত্রপতিকে সূরা ফাতিহা পড়ে ঝাড়ফুঁক করা এবং তার বিনিময় গ্রহণ করা সম্পর্কে হাদীছ বর্ণিত হয়েছে (বুখারী হা/২২৭৬, ৫৭৩৬)। তাবীয ব্যবহার করা যাবে মর্মে শুধু বুখারী নয় বরং কোন হাদীছ গ্রন্থেই কোন প্রমাণ … Continue reading