Tag Archives: খাওয়া

সূদখোরের বাড়িতে দাওয়াত খাওয়া এবং তাদের জন্য দো‘আ করা যাবে কি?


দাওয়াত গ্রহণে দোষ নেই। রাসূল (ছাঃ) ইহূদীর বাড়ীতে দাওয়াত খেয়েছেন ও তাদের হাদিয়া গ্রহণ করেছেন (বুখারী হা/২৬১৫–১৮, আবূদাঊদ, মিশকাত হা/৫৯৩১)। আব্দুল্লাহ ইবনু মাসঊদ (রাঃ) বলেন, তার নিকটে জনৈক ব্যক্তি এসে বলল, আমার একজন প্রতিবেশী আছে যে সূদ খায় এবং সর্বদা … Continue reading

Posted in সূদখোরের বাড়িতে দাওয়াত খাওয়া যাবে কি? | Tagged , , , | Leave a comment

গরম ভাত ফুঁক দিয়ে ঠান্ডা করা বা না করার ব্যাপারে শারঈ কোন নির্দেশনা আছে কি?


সাধারণভাবে খাবারে ফুঁক দেওয়া নিষিদ্ধ। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনু আববাস (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) পাত্রে নিঃশ্বাস ফেলতে এবং তাতে ফুঁক দিতে নিষেধ করেছেন (তিরমিযী হা/১৮৮৮; মিশকাত হা/৪২৭৭, সনদ ছহীহ)। খাবারে ফুঁক দিলে তাতে নিঃশ্বাস থেকে নিঃসৃত জীবাণু মিশ্রিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এজন্যই … Continue reading

Posted in খাবারে ফুঁক দিয়ে খাওয়া যাবে কি? | Tagged , | Leave a comment

কুরবানীর পশুর চামড়া ছাদাক্বা করা কি আবশ্যিক? উক্ত চামড়া খাওয়া যাবে কি?


কুরবানী চামড়া দ্বারা কুরবানী দাতা উপকৃত হ’তে পারবেন অথবা ফকীর-মিসকীনকে ছাদাক্বা করে দিতে পারবেন। কিন্তু এর মূল্য ভক্ষণ করা নিষিদ্ধ। রাসূল (ছাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি কুরবানীর চামড়া বিক্রয় করল (অর্থাৎ বিক্রয়লব্ধ মূল্য ভোগ করল) তার কুরবানী হ’ল না (হাকেম, বায়হাক্বী; ছহীহুল … Continue reading

Posted in কুরবানীর পশুর চামড়া ছাদাক্বা করা কি আবশ্যিক? উক্ত চামড়া খাওয়া যাবে কি? | Tagged , , , | Leave a comment

এক মা তার ২ বছরের দুধের শিশুর খাদ্যের অবশিষ্টাংশ নিজে না খেয়ে অন্য কাউকে খেতে দেয়। জিজ্ঞেস করা হ’লে সে বলে যে শিশু দুধ না ছাড়া পর্যন্ত নাকি তার খাদ্যের অবশিষ্টাংশ মা খেতে পারবে না এবং এ ব্যাপারে নিষেধ আছে। এ কথা কি সঠিক?


এটি কুসংস্কার মাত্র। এ ব্যাপারে শরী‘আতে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই।

Posted in মা দুধের শিশুর খাদ্যের অবশিষ্টাংশ নিজে খেতে পারবেনা কি? | Tagged , | Leave a comment

কোন হিন্দু যদি যবেহ করার সময় বিস্মিল্লাহ বলে যবেহ করে তাহ’লে উক্ত প্রাণীর গোশত খাওয়া বৈধ হবে কি?


হিন্দুরা বিসমিল্লাহ বলে পশু যবেহ করলেও উক্ত পশুর গোশত খাওয়া যাবে না। কারণ হিন্দুরা মুশরিকদের মতই অপবিত্র (তওবাহ ৯/২৮; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ২২/৪৩৯; মাজাল্লাতু মাজমাঈল ফিক্বহিল ইসলামী ১০/২৪৩)। উল্লেখ্য যে, কোন আহলে কিতাব তথা ইহুদী-খৃষ্টানের যবেহকৃত পশু ভক্ষণ করা জায়েয, যদি … Continue reading

Posted in হিন্দু যবেহ করার সময় বিস্মিল্লাহ বলে যবেহ করলে গোশত খাওয়া যাবে কি? | Tagged , , , , | Leave a comment

শুনেছি মানুষের রক্ত ভক্ষণ হারাম। কিন্তু আমার দাতে সমস্যা থাকায় মাঝে মাঝে রক্ত বের হয়ে খাবারের সাথে ভিতরে চলে যায়। এটা হারাম ভক্ষণের শামিল হবে কি?


এটি হারাম ভক্ষণের শামিল হবে না। কারণ মুখের ভিতরের রক্ত শরীরের অংশ। এটি নিয়ন্ত্রণ করা মানুষের সাধ্যের বাইরে। যদি বেশী বের হয় তবে কুলি করে ফেলে দিবে (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ক্রমিক ১৯৮১১, ২২/২৭২ পৃ.)।

Posted in দাতের রক্ত বের হয়ে খাবারের সাথে চলে গেলে কি হারাম হবে? | Tagged , | Leave a comment

তিনবেলা খাদ্যগ্রহণের সুন্নাতী কোন সময় রয়েছে কি?


এরূপ কোন নির্দিষ্ট সময়সীমা নেই। যখনই ক্ষুধা অনুভব করবে তখনই খাবে। তবে রাসূল (ছাঃ) ও ছাহাবীগণ দিনে-রাতে সাধারণত দু’বেলা খাবার গ্রহণ করতেন। যেমন আয়েশা (রাঃ) বলেন, মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর পরিবারবর্গ একদিনে দু’বেলা খানা খেলে একবেলা শুধু খেজুর খেয়েই কাটিয়ে দিতেন (বুখারী হা/৬৪৫৫)। … Continue reading

Posted in তিনবেলা খাদ্যগ্রহণের সুন্নাতী কোন সময় রয়েছে কি? | Tagged , , | Leave a comment

রাসূল (ছাঃ) পানিতে ফুঁ দিয়ে পান করতে নিষেধ করেছেন। এক্ষণে চা, কফি ফুঁ দিয়ে পান করা যাবে কি?


হযরত আব্দুল্লাহ ইবনু আববাস (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) পাত্রে নিঃশ্বাস ফেলতে এবং তাতে ফুঁ দিতে নিষেধ করেছেন (তিরমিযী হা/১৮৮৮; মিশকাত হা/৪২৭৭, সনদ ছহীহ)। পানীয়তে ফুঁ দিলে তাতে নিঃশ্বাস থেকে নিঃসৃত জীবাণু মিশ্রিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এজন্যই সম্ভবত রাসূল (ছাঃ) এ কাজ … Continue reading

Posted in রাসূল (ছাঃ) পানিতে ফুঁ দিয়ে পান করতে নিষেধ করেছেন কি? | Tagged , , | Leave a comment

আমাদের সমাজে প্রচলিত একটি কথা আছে যে গোসলের পর ভাত অথবা রুটি ছাড়া কোন ফল খাওয়া যাবে না। এটা কি সত্য?


এতে কোন শারঈ বাধা নেই। তবে চিকিৎসকদের মতে, গোসলের পর খালি পেটে ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। যা পেটে অ্যাসিড সৃষ্টি করে। কারণ প্রতিটি ফলেই থাকে বিভিন্ন ধরনের অ্যাসিড। সাধারণত কেউ যখন গোসল করে আসে, তখন তার ক্ষুধা অনুভূত হয়। … Continue reading

Posted in গোসলের পর কোন ফল খাওয়া যাবে না। এটা কি সত্য? | Tagged , , , | Leave a comment

আমি নও মুসলিম। ছুটির সময় অমুসলিম পিতা-মাতার সাথে মিলিত হ’লে তাদের রান্নাকৃত খাবার খাওয়া যাবে কি?


অমুসলিম আত্মীয়ের রান্না করা খাদ্য খাওয়া জায়েয। রাসূল (ছাঃ) জনৈক ইহুদীর রান্নাকৃত গোশত খেয়েছিলেন (বুখারী হা/২৬১৭; মুসলিম হা/২১৯০)। রাসূল (ছাঃ) অমুসলিমদের দাওয়াত খেয়েছেন এবং তাদের উপহার গ্রহণ করেছেন (বুখারী হা/২৬১৫-১৮, ‘মুশরিকদের নিকট থেকে হাদিয়া গ্রহণ’ অনুচ্ছেদ, আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৫৯৩১)। তাছাড়া জনৈক ইহুদী … Continue reading

Posted in অমুসলিম থেকে গরুর গোশত কিনে খাওয়া কি বৈধ হবে?, অমুসলিম পিতা-মাতা ভাই-বোনের সাথে সম্পর্ক রাখতে পারব কি?, অমুসলিম পিতা-মাতার রান্নাকৃত খাবার খাওয়া যাবে কি?, অমুসলিম বন্ধুদের শূকরের গোশত দাওয়াত দিয়ে খাওয়ানো যাবে কি?, অমুসলিম বন্ধুর বিবাহ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা যাবে কি? | Tagged , , | Leave a comment

পুরাতন মদের বোতল পরিষ্কার করে তা পানি পানের জন্য ব্যবহার করা যাবে কি?


মদের বোতল ব্যবহার না করাই উত্তম। বাধ্যগত অবস্থায় ব্যবহার করতে হ’লে ভালোভাবে ধৌত করে নিয়ে ব্যবহার করবে। যাতে পাত্রে মদের কোন চিহ্ন বা ক্রিয়া না থাকে। আবু ছা’লাবা খুশানী (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, একদা তিনি রাসূল (ছাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেন … Continue reading

Posted in মদের বোতল পরিষ্কার করে তা পানি পানের জন্য ব্যবহার করা যাবে কি? | Tagged , , | Leave a comment

খাওয়ার সময় সালাম আদান-প্রদান বা প্রয়োজনীয় কথাবার্তা বলা যাবে কি ?


খাওয়ার সময় সালাম বিনিময় বা প্রয়োজনীয় আলাপ করা যায়। যেসব কথা সাধারণ অবস্থায় জায়েয, তা খাদ্য গ্রহণের সময়ও জায়েয। ‘খাদ্যগ্রহণের সময় কোন কথা বা কোন সালাম দেওয়া যাবে না’ মর্মে যেকথা সমাজে প্রচলিত রয়েছে, তার কোন ভিত্তি নেই। রাসূল (ছাঃ) … Continue reading

Posted in খাওয়ার সময় সালাম আদান-প্রদান বা প্রয়োজনীয় কথাবার্তা বলা যাবে কি ?, খাবার সময় সালাম দেওয়া যায় কি? | Tagged , , | Leave a comment

গুল-জর্দা কি সরাসরি তামাক পাতা থেকে তৈরীকৃত? না স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হওয়ায় এগুলি হারাম সাব্যস্ত করা হয়?


গুল-জর্দা সরাসরি তামাক থেকে তৈরী। আর তামাক বা তামাকজাত যে কোন নেশাদার দ্রব্য খাওয়া সর্বাবস্থায় নিষিদ্ধ। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘মাদকতা আনয়নকারী প্রত্যেক বস্ত্তই মদ এবং প্রতিটি মাদকদ্রব্য হারাম’ (মুসলিম, মিশকাত হা/৩৬৩৮)। এছাড়া তামাক শুধু মানুষ নয়, সকল প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর। বিশ্বস্বাস্থ্য … Continue reading

Posted in গুল-জর্দা কি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হওয়ায় এগুলি হারাম? | Tagged , | Leave a comment

জনৈক বক্তা বলেন, ভাতের পাত্রের মাঝখান থেকে চামচ ঢুকিয়ে ভাত বাড়া যাবে না। বরং যেকোন পাশ থেকে চামচ ঢুকাতে হবে। নইলে বরকত কমে যাবে। একথার কোন সত্যতা আছে কি?


কথাটি ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত। রাসূল (ছাঃ) বলেন, তোমাদের কেউ খাওয়ার সময় যেন পাত্রের মাঝখান থেকে না খায়, বরং তার কিনারা থেকে খাওয়া শুরু করে। কেননা পাত্রের মাঝখানে বরকত নাযিল হয় (আবুদাউদ হা/৩৭৭২; তিরমিযী হা/১৮০৫)। অন্য বর্ণনায় রয়েছে, রাসূল (ছাঃ) একদা … Continue reading

Posted in ভাতের পাত্রের মাঝখান থেকে চামচ ঢুকিয়ে ভাত বাড়া যাবে না কথাটি সত্য কি? | Tagged , | Leave a comment

মাঝে মাঝে ছালাত আদায়কারী কসাইয়ের যবেহ করা পশুর গোশত খাওয়া যাবে কি?


কোন মুসলিম কর্তৃক বিসমিল্লাহ বলে যবেহ করা পশুর গোশত খাওয়া জায়েয। কারণ সে ছালাতকে অস্বীকার করে না। বরং অলসতাবশত মাঝে-মধ্যে ছেড়ে দেয় (শায়খ বিন বায, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ১০/২৭৫)। তবে তাকে ছালাত আদায়ের উপদেশ দিতে হবে। কারণ ইচ্ছাকৃতভাবে ছালাত পরিত্যাগ করা কুফরীর … Continue reading

Posted in মাঝে মাঝে ছালাত আদায়কারী কসাইয়ের যবেহ করা পশুর গোশত খাওয়া যাবে কি? | Tagged , | Leave a comment

রাসূল (ছাঃ) চেয়ারে বসে খেয়েছেন কি? তিনি না খেয়ে থাকলে আমাদের খাওয়া জায়েয হবে কি?


রাসূল (ছাঃ) অধিক বিনয় প্রকাশের জন্য মাটিতে বসে খেতেন। যেমন তিনি বলেন, আমি খাই যেভাবে গোলাম খায়। আমি বসি যেভাবে গোলামে বসে (শারহুস সুন্নাহ, মিশকাত হা/৫৮৩৬; ছহীহাহ হা/৫৪৪)। তবে এটা অভ্যাসগত সুন্নাত, যা সুনানুয যাওয়ায়েদ-এর অন্তর্ভুক্ত। এটি ব্যবহার করা ভাল এবং … Continue reading

Posted in চেয়ারে বসে খাওয়া জায়েয কি? | Tagged | Leave a comment

রাসূল (ছাঃ) অল্প খাদ্যগ্রহণকারীকে সর্বোত্তম ব্যক্তি হিসাবে আখ্যা দিয়েছেন। অথচ অনেক মানুষকে দেখা যায় তারা দৈনিক মাছ, গোশত, দই, মিষ্টি, ফলমূল ইত্যাদি খায়। এগুলি কি অপব্যয়ের অন্তর্ভুক্ত গণ্য হবে না?


‘অল্প খাদ্যগ্রহণকারী সর্বোত্তম’ মর্মের বর্ণনাটি ভিত্তিহীন (সিলসিলা যঈফাহ হা/২৪৩)। অতঃপর প্রত্যেকেই সামর্থ্য অনুযায়ী হালাল খাদ্য খাবে। আল্লাহর শুকরিয়ার সাথে খেলে এতে আল্লাহ বেশী খুশী হন। তবে যদি সে কৃপণতা করে কিংবা নষ্ট করে, তাহ’লে তা অপচয়ের অন্তর্ভুক্ত হবে। আল্লাহর বলেন, তোমরা … Continue reading

Posted in দৈনিক ভালো মন্দ খাওয়া কি অপব্যয়ের অন্তর্ভুক্ত গণ্য হবে না? | Tagged | Leave a comment

অমুসলিম বন্ধুদের দাওয়াত দিয়ে খাওয়ানোর ক্ষেত্রে শূকরের গোশত খাওয়ানো যাবে কি?


শূকরের গোশত নিজেও খাওয়া যাবে না, অপরকেও খাওয়ানো যাবে না। কারণ এটিকে আল্লাহ হারাম করেছেন (বাক্বারাহ ২/১৭৩) এবং  রাসূল (ছাঃ) মক্কা বিজয়ের দিন এর ক্রয়-বিক্রয় হারাম করেছেন (বুখারী হা/২২৩৬; মুসলিম হা/১৫৮১; মিশকাত হা/২৭৬৬)।

Posted in অমুসলিম বন্ধুদের শূকরের গোশত দাওয়াত দিয়ে খাওয়ানো যাবে কি? | Tagged , , , | Leave a comment

আমি গ্রীসে পুলিশের হেফাযতে শরণার্থী ক্যাম্পে আছি। এখানে মুরগীর গোশত, কাবাব ও অন্যান্য খাবার দেয়, যা খৃষ্টানদের যবেহকৃত। এগুলি খাওয়া যাবে কি?


আহলে কিতাব তথা ইহূদী এবং খৃষ্টানদের যবেহ করা হালাল পশু খাওয়া জায়েয, যদি তারা যবহের সময় আল্লাহর নাম নেয়। আল্লাহ বলেন, ‘আর আহলে কিতাবদের যবেহকৃত পশু তোমাদের জন্য হালাল এবং তোমাদের যবেহকৃত পশু তাদের জন্য হালাল’ (মায়েদাহ ৫/৫)। যবেহের সময় ‘বিসমিল্লাহ’ … Continue reading

Posted in খৃষ্টানদের যবেহকৃত মুরগীর গোশত কাবাব খাওয়া যাবে কি? | Tagged , , , | Leave a comment

ক্যাঙ্গারুর গোশত খাওয়া হালাল হবে কি?


ক্যাঙ্গারুর গোশত খাওয়া হালাল। কারণ তা হিংস্র  বা তীক্ষ্ণ দন্ত ও নখর বিশিষ্ট নয়। ‘রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তীক্ষ্ণ দাঁতবিশিষ্ট হিংস্র জন্তু এবং ধারালো নখ বিশিষ্ট পাখি খেতে নিষেধ করেছেন’ (মুসলিম হা/১৯৩৪; মিশকাত হা/৪১০৫)। আর শরী‘আতের বিধান হ’ল- কোন প্রাণীর গোশত ততক্ষণ হারাম … Continue reading

Posted in ক্যাঙ্গারুর গোশত খাওয়া হালাল হবে কি? | Tagged , , | Leave a comment

অধিক খাওয়া বা দ্রুত খাওয়ার ব্যাপারে বর্তমানে যেভাবে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়, এগুলি জায়েয হবে কি?


এরূপ প্রতিযোগিতা স্রেফ অপচয়ের শামিল। আল্লাহ বলেন, তোমরা খাও ও পান কর। কিন্তু অপচয় করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ অপচয়কারীদের ভালবাসেন না (আ‘রাফ ৭/৩১)। উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় ইবনু আববাস (রাঃ) বলেন, উক্ত আয়াতে আল্লাহ তা‘আলা খানা-পিনা হালাল করেছেন. যতক্ষণ না তাতে অপচয় … Continue reading

Posted in খাওয়ার ব্যাপারে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা জায়েয হবে কি? | Tagged , | Leave a comment

আমাদের এলাকায় অনেকে মেধা বৃদ্ধির জন্য ব্যাঙ খায়। এটা কি হালাল হবে?


না। কারণ রাসূল (ছাঃ) ব্যাঙ মারতে নিষেধ করেছেন (বায়হাক্বী, সুনানুল কুবরা হা/১৯১৬২; ইবনু মাজাহ হা/৩২২৩, সনদ ছহীহ)। এমনকি ঔষধ হিসাবে ব্যবহার করতেও নিষেধ করেছেন’ (আবুদাউদ হা/৩৮৭১; মিশকাত হা/৪৫৪৫, সনদ ছহীহ)। উপরন্তু ‘ব্যাঙ খেলে মেধা বৃদ্ধি পায়’ কথাটিই একটা কুসংস্কার। শরী‘আতে বা চিকিৎসা … Continue reading

Posted in কচ্ছপ ও ব্যাঙ খাওয়া যাবে কি? কেউ খেয়ে ফেললে তার জন্য করণীয় কি?, ব্যাঙ কেটে পরীক্ষা করা জায়েয কি?, ব্যাঙ খাওয়া যাবে কি?, ব্যাঙ, কুঁচে, চিংড়ি এবং কচ্ছপ ও তার ডিম খাওয়া কি জায়েয? | Tagged , | Leave a comment

কচ্ছপ ও ব্যাঙ খাওয়া যাবে কি? কেউ খেয়ে ফেললে তার জন্য করণীয় কি?


রুচি হ’লে কচ্ছপ খেতে পারে। কারণ কচ্ছপ জলজ প্রাণীর অন্তর্ভুক্ত। আর আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের কল্যাণার্থে তোমাদের জন্য সমুদ্রের শিকার ও সমুদ্রের খাদ্য হালাল করা হয়েছে’ (মায়েদাহ ৫/৯৬)। আয়াতটির ব্যাখ্যায় হাসান বছরী বলেন, কচ্ছপে কোন দোষ নেই (বুখারী, তরজমাতুল বাব ২/৮৫৪ পৃঃ)। তবে … Continue reading

Posted in কচ্ছপ ও ব্যাঙ খাওয়া যাবে কি? কেউ খেয়ে ফেললে তার জন্য করণীয় কি? | Tagged , | Leave a comment