Tag Archives: চিকিৎসা

বাধ্যগত অবস্থায় ঔষধ হিসাবে এধরনের মাদকদ্রব্য রোগীর জন্য ব্যবহার করা জায়েয (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ২৫/৭৭-৭৮)। তবে ওলামায়ে কেরাম এ ব্যাপারে কিছু শর্ত আরোপ করেছেন। যেমন (১) যতটুকু প্রয়োজন কেবল ততটুকু ব্যবহার করবে (২) দক্ষ ও অভিজ্ঞ চিকিৎসক কর্তৃক রোগীর উপকৃত হওয়ার … Continue reading →

উক্ত মর্মে বর্ণিত হাদীছটি জাল ও মুনকার (ত্বাবারাণী আওসাত্ব হা/৩৫৪১; যঈফাহ হা/৩২৬১)। এছাড়াও অন্য একটি বর্ণনায় রয়েছে, উক্ত দো‘আটি সত্তুরটি মহা বিপদ থেকে রক্ষাকারী যার সর্বনিম্ন হ’ল দরিদ্রতা (তিরমিযী হা/৩৬০১; যঈফাহ হা/৬৬২২-এর আলোচনা দ্রষ্টব্য)। তবে উক্ত দো‘আটি পাঠের ফযীলতে অন্যান্য ছহীহ হাদীছ … Continue reading →

দাঁতের দোষ-ত্রুটি দূর করার জন্য এমন কাজ করা যাবে। তবে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য করা যাবে না। ইবনু মাসউদ (রাঃ)  বলেন, আল্লাহর লা‘নত বর্ষিত হোক সেসব নারীদের উপর… যারা সৌন্দর্যের জন্য দাঁত কেটে সরু করে দাঁতের মাঝে ফাঁক সৃষ্টি করে, … Continue reading →

চিকিৎসার জন্য উক্ত ক্রিম ব্যবহার করা যাবে, যদিও তাতে সুগন্ধি থাকে। কারণ এর দ্বারা সুগন্ধি ব্যবহার করা উদ্দেশ্য নয়। আর ইহরাম অবস্থায় অসুস্থ হ’লে যেকোন বৈধ পন্থায় চিকিৎসা গ্রহণ করতে বাধা নেই (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ১০/১৫৭; উছায়মীন, আশ-শারহুল মুমতে‘ ৭/১৫৮)।

যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। কারণ প্রাণীর প্রতি দয়া দেখানো কর্তব্য। রাসূল (ছাঃ) বলেন, কেউ যদি চড়ুই পাখি যবহের ক্ষেত্রেও তার প্রতি অনুগ্রহ করে, ক্বিয়ামতের দিনে আল্লাহ তার প্রতি অনুগ্রহ করবেন (আল-আদাবুল মুফরাদ, ছহীহাহ হা/২৭)। কিন্তু প্রাণীটি বেঁচে থাকার সম্ভাবনা না … Continue reading →

চিকিৎসার স্বার্থে বাধ্যগত অবস্থায় এরূপ করা যাবে (বাক্বারাহ ২/১৭৩; শায়খ বিন বায, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ৯/৪৩৩)। তবে সাধ্যমত ইসলামী পর্দার বিধান মেনে এবং দৃষ্টিকে নত রাখতে হবে (নূর ২৪/৩০)। আল্লাহ প্রকাশ্য ও গোপন যাবতীয় অশ্লীলতার নিকটবর্তী হ’তে নিষেধ করেছেন (আন‘আম ৬/১৫১, আ‘রাফ ৭/৩৩)। রাসূল … Continue reading →

যাবে। ডুস বা সাপোজিটরি যেহেতু খাদ্য নয়, খাদ্যের বিকল্পও নয় এবং তা পাকস্থলীতেও প্রবেশ করে না; বরং তা একপ্রকার ওষুধ, যা মলম বা ক্রীমের সঙ্গে তুলনা করা যায়। এর দ্বারা খাদ্যের কোন চাহিদা পূরণ হয় না। তাই এর দ্বারা ছিয়াম … Continue reading →

উক্ত চিকিৎসা মনগড়া ও শরী‘আত পরিপন্থী। তাই বালিশের নীচে কুরআনের আয়াতের নকশা রাখা যাবে না।  বরং ভয় থেকে বাঁচার জন্য সুন্নাতসম্মত পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। রাসূল (ছাঃ) বলেন, খারাপ স্বপ্ন শয়তানের পক্ষ থেকে হয়।… কেউ খারাপ স্বপ্ন দেখলে সে যেন আ‘ঊযুবিল্লাহি… … Continue reading →

চিকিৎসার স্বার্থে বাধ্যগত অবস্থায় এরূপ করা যেতে পারে (বাক্বারাহ ২/১৭৩)। তবে সাধ্যমত ইসলামী পর্দার বিধান মেনে অপারেশন করবেন এবং দৃষ্টিকে নত রাখতে চেষ্টা করবেন (নূর ২৪/৩০)। আল্লাহ প্রকাশ্য ও গোপন যাবতীয় অশ্লীল কাজের নিকটবর্তী হওয়া থেকে নিষেধ করেছেন (আন‘আম ৬/১৫১, আ‘রাফ ৭/৩৩)।

বার্ধক্য জনিত কারণে কষ্ট হলে তা থেকে মুক্তি লাভের ব্যাপারে আল্লাহ্র নবী (ছাঃ) কিছু দো‘আ শিক্ষা দিয়েছেন। তন্মধ্যে একটি হ’ল ‘আল্লা-হুম্মা ইন্নী আ‘ঊযুবিকা মিনাল জুব্নে ওয়া আ‘ঊযুবিকা মিনাল বুখ্লে ওয়া আ‘ঊযুবিকা মিন আরযালিল ‘উমুরে; ওয়া আ‘ঊযুবিকা মিন্ ফিৎনাতিদ দুন্ইয়া ওয়া … Continue reading →

যাবতীয় কল্যাণ বা অকল্যাণ সংঘটিত হয় আল্লাহ্র হুকুমে। এরূপ আক্বীদা পোষণ করে যাবতীয় হালাল চিকিৎসা বা প্রতিষেধক গ্রহণে শরী‘আতে কোন বাধা নেই (মাজমূ‘ ফাতাওয়া বিন বায ৪/৪২৭)। উপরোক্ত টিকাগুলি যদি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ক্ষতিকর হিসাবে প্রমাণিত হয়, তবে অবশ্যই … Continue reading →

তাবীয কোন ঔষধ নয়। বরং তা রোগমুক্তির জন্য গৃহীত অসীলা মাত্র। মানুষ যখন তাবীয নেয়, তখন সে তার উপরেই ভরসা করে। ফলে এই বিশ্বাসটি শিরকে পরিণত হয়। অতএব আক্বীদাগত কারণে তাবীয ব্যবহার করা শিরক। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি তাবীয … Continue reading →