Tag Archives: তালাক / খোলা

বাধা নেই। ওলীর অনুমতিক্রমে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হ’তে পারবে। আবুবকর (রাঃ)-এর আমলে দু’জন নারী-পুরুষ যেনায় লিপ্ত হ’লে তাদের একশ’ বেত্রাঘাত করে বিবাহ দিয়ে দেওয়া হয়। ইবনু আববাস (রাঃ)-কে এই বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হ’লে তিনি বলেন, প্রথমটি ছিল ব্যভিচার আর দ্বিতীয়টি … Continue reading →

এক্ষেত্রে চারটি পদ্ধতি রয়েছে। (১) যদি স্বামী তালাক দেওয়ার পর ইদ্দতের মধ্যে রাজ‘আত করে, তাহ’লে সে তত তালাকের অধিকারী থাকবে যত তালাক সে দেয়নি। অর্থাৎ এক তালাক দিয়ে থাকলে দুই তালাকের অধিকারী থাকবে। আর দুই তালাক দিয়ে থাকলে এক তালাকের … Continue reading →

যথাযোগ্য শারঈ কারণ ব্যতীত স্ত্রীর পক্ষ থেকে তালাক চাওয়া হারাম। কোন স্ত্রী এরূপ করলে তার জন্য জান্নাতের সুগন্ধি হারাম হয়ে যাবে (আবুদাউদ হা/২২২৬ প্রভৃতি; মিশকাত হা/৩২৭৯)। অন্য বর্ণনায় রাসূল (ছাঃ) বলেন, যারা স্বামী থেকে পৃথক হ’তে চায় এবং যারা খোলা করতে … Continue reading →

তালাকের ব্যাপারে ওমর (রাঃ)-এর ফয়ছালা প্রশাসনিক উদ্দেশ্যে গৃহীত তাঁর সাময়িক সিদ্ধান্ত ছিল। কিন্তু এতে তাঁর উদ্দেশ্য সফল হয়নি। সেকারণ মৃত্যুর পূর্বে তিনি অনুতপ্ত হয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছিলেন (ইবনুল ক্বাইয়িম, ইগাছাতুল লাহফান, ১/২৭৬)। কেবল তিনিই নন, বরং এ ধরনের ইজতিহাদী সিদ্ধান্ত অন্য … Continue reading →

প্রশ্নে বর্ণিত অবস্থায় কেবল ‘খোলা’ হয়েছে। আর ‘খোলা’-র ইদ্দত হ’ল এক ঋতু (নাসাঈ হা/৩৪৯৭)। এক্ষণে উক্ত নারীর সাথে সংসার করতে চাইলে একমাস ইদ্দত পালন শেষে নতুন বিবাহের মাধ্যমে সংসার করবে। ‘খোলা’ অর্থ মালের বিনিময়ে স্বামীর নিকট থেকে স্ত্রীর পৃথক হওয়া (বাক্বারাহ ২/২২৯-এর … Continue reading →

শর্তসাপেক্ষে তালাক প্রদানকালে যদি স্বামী তালাকের নিয়ত করে থাকে তবে দুই বারে দু’টি তালাক হয়েছে এবং একটি তালাক অবশিষ্ট আছে। এক্ষণে যেহেতু শারঈ পন্থায় ইদ্দতের মধ্যে রাজ‘আত করা হয়নি সেহেতু নতুন বিবাহের মাধ্যমে ফিরিয়ে নিতে পারবে (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ২০/৮৬)। আর … Continue reading →

স্ত্রীর বিরুদ্ধে যেনার অপবাদ দিলেই তা লে‘আন হিসাবে গণ্য হবে না এবং এতে বিবাহ বিচ্ছেদও হবে না। বরং এরূপ ক্ষেত্রে করণীয় হ’ল স্বামী প্রথমতঃ স্ত্রীর যেনার পক্ষে চারজন সাক্ষী উপস্থাপন করবে। তা সম্ভব না হ’লে আদালতে বিচারকের উপস্থিতিতে লে‘আন করবে। … Continue reading →

উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ হানাফী আলেম আব্দুল হাই লাক্ষ্ণৌভী (১২৬৪-১৩০৪ হি./১৮৪৮-১৮৮৭ খৃ.) একত্রিত তিন তালাক সম্পর্কিত এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, এই অবস্থায় হানাফী মাযহাব অনুযায়ী তিন তালাক পতিত হবে এবং ‘তাহলীল’ ব্যতীত তার সাথে পূর্ব স্বামীর পুনর্বিবাহ সিদ্ধ হবে না। কিন্তু … Continue reading →

নিখোঁজ স্বামীর জন্য স্ত্রী চার বৎসর অপেক্ষা করার পর অন্যত্র বিবাহ করতে পারে। ওমর (রাঃ) এরূপ ফায়ছালা দিয়েছিলেন (বায়হাক্বী হা/১৫৩৪৫; মুহাল্লা ৯/৩১৬ পৃ.)। প্রশ্ন অনুযায়ী স্বামী হারিয়ে যাওয়ার পর ৮-১০ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। অতএব উক্ত স্ত্রী আদালতের অনুমতিক্রমে নতুন মোহরের বিনিময়ে … Continue reading →

খোলা‘ তথা বিবাহ বিচ্ছেদ যা নারীর পক্ষ থেকে হয় স্বামী থেকে মোহর বা মোহরের অংশবিশেষ ফিরিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে, এটি তালাক নয়। সেজন্য এখানে রাজ‘আতের কোন ব্যবস্থা নেই। তবে এক তুহুর ইদ্দত পালন শেষে উভয়ে নতুনভাবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হ’তে পারবে (ইবনু … Continue reading →

স্ত্রীর পক্ষ থেকে খোলা বা বিবাহ বিচ্ছেদ করা হ’লে স্ত্রী দেনমোহর ফেরত দিয়ে স্বামীর নিকট তালাক নিবে (ইবনু কুদামাহ ৭/৩২৩, ৩২৫)। এখানে স্ত্রী যেহেতু তালাকের নোটিশ দিয়েছে এবং বিবাহ বিচ্ছেদ চেয়েছে, সেহেতু সে আর দেনমোহর পাওয়ার হকদার নয়। অতএব মৃত স্বামীর … Continue reading →

এক বৈঠকে তিন তালাক এক তালাক হিসাবে গণ্য হয় (মুসলিম হা/১৪৭২)। কাজেই কেউ তার স্ত্রীকে এক বৈঠকে তিন তালাক দিলে সে স্ত্রীকে ফিরিয়ে নিতে পারে। ইদ্দতের (তিন তুহরের) মধ্যে হ’লে স্বামী সরাসরি স্ত্রীকে ফিরিয়ে নিবে। আর ইদ্দত পার হয়ে গেলে উভয়ের … Continue reading →

তালাক কার্যকর হওয়ার জন্য কোন সাক্ষী উপস্থিত থাকা শর্ত নয়। এমনকি স্ত্রী উপস্থিত থাকা বা তাকে তালাকের কথা শোনানোও শর্ত নয়। স্বামী তালাকের বিষয়টি যে কোন মাধ্যমে স্ত্রীকে জানালে তালাক কার্যকর হবে। এভাবে তিন তুহরে তিন তালাক দিলে স্ত্রী স্থায়ী … Continue reading →

এক্ষেত্রে নতুন বিবাহের প্রয়োজন নেই। কারণ গর্ভবতী নারীর ইদ্দত হ’ল সন্তান প্রসব করা পর্যন্ত’ (তালাক্ব ৬৫/৪)।

এক্ষেত্রে অজ্ঞতা কোন ওযর হিসাবে গ্রহণযোগ্য হবে না। সুতরাং যেহেতু আপনি সজ্ঞানে অসংখ্যবার ও বিভিন্ন মাসে পবিত্র ও অপবিত্র অবস্থায় তালাক দিয়েছেন সেহেতু ইতিমধ্যে তিন তালাক তথা তালাকে বায়েন হয়ে গেছে। এক্ষণে উক্ত মহিলা তার সন্তান প্রসব করা পর্যন্ত অপেক্ষা … Continue reading →

এমতবস্থায় করণীয় হ’ল, স্বামী পত্রে লিখবে যে, তুমি যদি পবিত্র অবস্থায় থাক তাহ’লে তালাক, আর যদি হায়েয অবস্থায় থাক তাহ’লে যখন পবিত্র হবে তখন তালাক, যেমনটি ইমাম শাফেঈ (রহঃ) মত ব্যক্ত করেছেন (কিতাবুল উম্ম ৫/১৯৪)। সুন্নাতী তালাকের নিয়ম হ’ল এভাবে তিন … Continue reading →

উক্ত ছেলের সাথে স্ত্রী কথা বললে এক তালাক গণ্য হবে। কারণ একই বৈঠকে তিন শব্দ উল্লেখ করলেও এক তালাকই হয় (মুসলিম হা/১৪৭২; আহমাদ হা/২৮৭৭; ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ৩৩/৪৬)।

উক্ত মর্মে বর্ণিত হাদীছটির সনদ ছহীহ নয় (আবূদাউদ হা/২১৭৮; যঈফুল জামে‘ হা/৪৪)। তবে মর্ম সঠিক। শায়খ উছায়মীন বলেন, উক্ত মর্মে হাদীছটি বর্ণিত হয়েছে; কিন্তু সনদ ছহীহ নয়। যদিও মর্ম ছহীহ। কারণ আল্লাহ তা‘আলা তালাক দেওয়াকে অপসন্দ করেন। কিন্তু জাতির কল্যাণে এর … Continue reading →

শর্ত সাপেক্ষে তালাক দিলে তালাক হয়ে যাবে। যেমন কেউ তার স্ত্রীকে বলল, তুমি তোমার পিতার বাড়ি গেলে তালাক হয়ে যাবে। অতঃপর সে যদি পিতার বাড়ি যায় তাহ’লে তালাক হয়ে যাবে। অনুরূপভাবে কেউ যদি তার স্ত্রীকে বলে তুমি আগামী মাসের অমুক … Continue reading →

মনের ভাব প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম হ’ল লেখা। কুরআনে ঋণদানের ব্যাপারে উভয় পক্ষে লিখিত প্রমাণ রাখার কথা বলা হয়েছে (বাক্বারাহ ২/২৮২)। সুতরাং কেউ যদি স্ত্রীর নিকট স্থির সংকল্পে লিখিত তালাকনামা পাঠিয়ে দেয় এবং তা যথাযথভাবে নিশ্চিত করা হয়, তাহ’লে তালাক হয়ে যাবে। … Continue reading →

যদি কেউ স্ত্রীকে এরূপ কথা বলে এবং তালাকের নিয়ত করে, তবে স্ত্রী তালাক হয়ে যাবে। আর তালাকের নিয়তসহ এরূপ ইঙ্গিতবহ বাক্য উল্লেখ করে তালাক প্রদান করাকে ‘কেনায়া তালাক’ বলে (ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ৩২/৩০২)। যেমন আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, … Continue reading →

ওলীর অনুমতি ছাড়া বিবাহ হ’লেও সেটি বিবাহের অনুরূপই (শিবহে নিকাহ) ছিল। সুতরাং যদি তাকে তিন তুহ্রে তিন তালাক দেওয়া হয়ে থাকে, তাহ’লে তাকে ফিরিয়ে নেওয়ার কোন উপায় নেই। ইবনু কুদামা বলেন, মতপার্থক্যপূর্ণ বিবাহের ক্ষেত্রে তালাক দিলে তালাক হয়ে যাবে। যেমন … Continue reading →

এগুলি দু’টি কারণে তালাক হিসাবে গণ্য হবে না। প্রথমত, বর্ণনা মতে ছেলেটি মানসিক ব্যাধিগ্রস্ত এবং কারণে-অকারণে তার মধ্যে অদ্ভুত সব কার্যকলাপ ও অসংলগ্ন কথাবার্তা প্রকাশ পায়। অতএব এরূপ ব্যক্তির রাগান্বিত অবস্থায় প্রদত্ত তালাক ধর্তব্য হবে না। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘ক্রোধান্ধ … Continue reading →

আক্দ হওয়ার অর্থই হ’ল বিবাহ হওয়া। সুতরাং মিলন হৌক বা না হৌক উক্ত স্ত্রীর মাকে কোন অবস্থায় বিবাহ করা যাবে না। কেননা বিয়ের মাধ্যমে স্ত্রীর মা স্থায়ীভাবে হারাম হয়ে যায়। আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের জন্য হারাম করা হ’ল- তোমাদের মা, মেয়ে, … Continue reading →

বিবাহের পূর্বে তালাক দেওয়ার বিধান ইসলামী শরী‘আতে নেই। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘বিয়ের আগে তালাক নেই’ (ইবনু মাজাহ হা/২০৪৮; মিশকাত হা/৩২৮১; ইরওয়া হা/২০৬৮, সনদ ছহীহ)। অন্য বর্ণনায় রয়েছে, তিনি বলেন, ‘যে বস্ত্ত স্বীয় মালিকানায় নেই সেই বস্ত্ততে আদম সন্তানের মান্নত হয় না। … Continue reading →

এরূপ সংবাদ গোপন রাখা যাবে না। কারণ পরবর্তীতে জানাজানি হ’লে সংসারে অশান্তি নেমে আসতে পারে। আল্লাহ বলেন, তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রিত করো না এবং জেনেশুনে সত্যকে গোপন করো না (বাক্বারাহ ২/৪২)। অপরদিকে এটা দোষ গোপন করার পাপ হবে।

‘খোলা’কারিনীর ইদ্দতকাল এক হায়েয। ছাবিত  বিন  ক্বায়সের  স্ত্রী  স্বামীর  নিকট  হ’তে খোলা‘  তালাক  গ্রহণ  করলে  নবী  করীম (ছাঃ) তার  ইদ্দতের  সময়  একটি  হায়েয  নির্ধারণ  করেন (আবুদাউদ হা/২২২৯; হাকেম হা/২৮২৫, সনদ ছহীহ)। এক্ষণে ১৩ দিনের পূর্বে উক্ত নারী হায়েয থেকে পাক হয়ে … Continue reading →

এগুলি তালাক হিসাবে গণ্য হবে না। কেননা সিজোফ্রেনিয়া একটি মানসিক ব্যাধি, যার ফলে ব্যক্তির    চিন্তাধারা, আচার-ব্যবহার, অনুভূতি প্রকাশ ইত্যাদির মধ্যে নানা অসঙ্গতি দেখা যায়। ফলে তার থেকে অবাস্তব চিন্তাধারা, অদ্ভুত কার্যকলাপ, অসংলগ্ন কথাবার্তা ইত্যাদি প্রকাশ পায়। অতএব এরূপ ব্যক্তির রাগান্বিত … Continue reading →

প্রশ্নে বর্ণিত অবস্থায় ‘খোলা’ হয়েছে। এক্ষণে উক্ত নারীর সাথে সংসার করতে চাইলে নতুন বিবাহের মাধ্যমে সংসার করবে (বাক্বারাহ ২/২৩২; তালাক ৬৫/১; বুখারী হা/৫১৩০)।

উক্ত স্ত্রীর সাথে সংসার করা হারাম। কেননা তিন মাসে তিন তালাক প্রদানের মাধ্যমে তালাকটি ‘বায়েন’ তথা বিচ্ছিন্নকারী তালাকে পরিণত হয়েছে। এরপর তার পক্ষে আর পূর্ব স্বামীর কাছে ফিরে আসার সুযোগ নেই, যতক্ষণ না সে অন্যত্র স্বেচ্ছায় বিবাহ করে ও স্বেচ্ছায় … Continue reading →

এটা সঠিক নয়। তালাক দেওয়া কোন উত্তম সমাধান নয়। বরং স্ত্রীকে ছহীহ হাদীছের উপর আমল করার ব্যাপারে নছীহত করে বুঝানোর চেষ্টা করতে হবে। স্নেহ-ভালবাসা দিয়ে তাকে সত্যের উপর ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবে। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘তোমরা নারীদেরকে উত্তম নছীহত প্রদান … Continue reading →

প্রশ্নে বর্ণিত অবস্থায় দুই তালাক পতিত হয়েছে। আর তৃতীয় তালাকটি ঋতুবতী অবস্থায় দেওয়ার কারণে সেটি পতিত হবে না। কারণ তোহর অবস্থায় তালাক দেওয়াটাই নিয়ম, হায়েয অবস্থায় নয়। আল্লাহ বলেন, ‘আর তাদেরকে তালাক দাও ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা … Continue reading →

শারঈ দৃষ্টিতে স্বামীর দ্বিতীয় বিবাহের জন্য পূর্ব স্ত্রীর অনুমতি গ্রহণ আবশ্যক নয়। আল্লাহ তা‘আলা মুসলিম পুরুষকে চারজন পর্যন্ত স্ত্রী রাখার অনুমতি দিয়েছেন (নিসা ৪/৩)। তবে বিবাহ করার চেয়ে স্ত্রীদের মাঝে ইনছাফ করার বিষয়টি বেশী যরূরী ও কঠিন। এজন্য একাধিক বিবাহের অনুমতি … Continue reading →

তালাকপ্রাপ্তা বা বিধবা নারীর ভরণ-পোষণ ও তত্ত্বাবধানের প্রধান দায়িত্ব তার সন্তানদের। অতঃপর তার ভাইদের। অতঃপর সর্বাধিক নিকটবর্তী আত্মীয়গণ। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘তোমাদের সন্তানগণ তোমাদের পবিত্রতম উপার্জনের অন্তর্ভুক্ত। অতএব তোমরা তোমাদের সন্তানদের উপার্জন থেকে ভক্ষণ কর’ (আবুদাঊদ হা/৩৫৩০, মিশকাত হা/৩৩৫৪)। এছাড়া নিকটতম … Continue reading →

কারণ ছাড়াই স্ত্রীকে তালাক দেওয়া এবং তাকে বিপদের মুখে নিক্ষেপ করা নিঃসন্দেহে অন্যায়। তবে তা নাজায়েয নয় (ছহীহাহ হা/২০০৭-এর আলোচনা দ্রষ্টব্য)। এক্ষেত্রে স্বামী তার স্ত্রীকে তালাকে বায়েন দিলে মোহরানার টাকা পূর্বে না দিয়ে থাকলে স্ত্রী কেবল সেটিই পাবে (তিরমিযী হা/১১০২; ইরওয়া ১৮৪০)। … Continue reading →